ময়মনসিংহ কোতোয়ালি মডেল থানার এসআই মোস্তাফিজের বিরুদ্ধে একের পর এক গুরুতর অভিযোগ উঠছে।
অভিযোগ রয়েছে, ভাবখালী কাচারী বাজার ফেরিঘাট এলাকায় মুন্জুর নামের এক ব্যক্তিকে আটকিয়ে ১ লাখ ১২ হাজার টাকা আদায় করেন তিনি। পরে টাকার বিষয়টি ধামাচাপা দিতে ফেরত দেওয়ার চেষ্টা করেন।
এছাড়া তার জামালপুরে একটি বাসা, ময়মনসিংহে একটি বাড়ি ও ঢাকায় একটি ফ্ল্যাট রয়েছে। অথচ সরকারি বেতনের সীমিত আয়ে এত সম্পদের মালিক হওয়া নিয়ে উঠেছে বড় প্রশ্ন।
সর্বশেষ তদন্তে জানা যায় , আলিয়া মাদ্রাসা রেলগেট এলাকায় মাদক ব্যবসায়ী সুবর্ণার কাছ থেকে দেড় লাখ টাকা নেন মোস্তাফিজ। পরে মাদকের পরিমাণ কমিয়ে দেখিয়ে সুবর্ণাকে মামলা দিয়ে গ্রেপ্তার করে জেল হাজতে পাঠান।
এসব ঘটনায় পুলিশের ভাবমূর্তি মারাত্মকভাবে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে। সচেতন মহল প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে, এসআই মোস্তাফিজের বিরুদ্ধে নিরপেক্ষ তদন্ত ও কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।
এ বিষয়ে জানতে একাধিকবার মোবাইল ফোন ও হোয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও এসআই মোস্তাফিজ ফোন রিসিভ করেননি।