1. admin@mymensingherkhobor.com : admin :
  2. amin@mymensingherkhobor.com : Amin :
  3. info@mymensingherkhobor.com : Aziz :
  4. editor@mymensingherkhobor.com : Editor :
  5. info.popularhostbd@gmail.com : PopularHostBD :
বিদ্যাগঞ্জ ঘাটে ব্রম্মপুত্র নদী ভাসমান লাশের পরিচয় সনাক্ত ২ খুনি গ্রেফতার - দৈনিক ময়মনসিংহের খবর
শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫, ১২:০২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ময়মনসিংহে সুন্দরী আরমান হত্যায় একযুগ পর পলাতক রিপন ডিবির হাতে গ্রেফতার ময়মনসিংহ নদীতে ভাসমান লাশ ও বাইপাসে মিশুক চালক হত্যার রহস্য উন্মোচন ভালুকায় কৃষকদের বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন  বিদ্যাগঞ্জ ঘাটে ব্রম্মপুত্র নদী ভাসমান লাশের পরিচয় সনাক্ত ২ খুনি গ্রেফতার ময়মনসিংহে গণজাগরন মঞ্চ নেতা গ্রেপ্তার ফুলপুরে রাস্তার কাজে নিন্মমানের খোয়া ব্যবহারের অভিযোগ মিঠামইনে আব্দুল গনি উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষককে কারণ দর্শানোর নোটিশ জমি নিয়ে দ্বন্দ্ব থেকে মর্মান্তিক পরিণতি—ভাইয়ের হাতে ভাই খুন! ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের ভালুকা অংশে র‍্যাবের অভিযান ময়মনসিংহের উন্নয়ন পরিকল্পনায় আন্তঃবিভাগীয় সভা অনুষ্ঠিত

বিদ্যাগঞ্জ ঘাটে ব্রম্মপুত্র নদী ভাসমান লাশের পরিচয় সনাক্ত ২ খুনি গ্রেফতার

স্টাফ রিপোটারঃ
  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২৫
  • ১৯৬ বার পড়া হয়েছে
কেরানীগঞ্জে হত্যা করে ময়মনসিংহে লাশ ভাসানোর পর গলিত লাশ পুলিশ উদ্ধার করে। ঢাকার কেরানীগঞ্জ খুন করে বিদ্যাগঞ্জ ঘাটে ব্রম্মপুত্রের বুকে পেট কেটে ডুবিয়ে দেয় দুই খুনি!
ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে পরিকল্পিতভাবে খুনের পর লাশ গুমের উদ্দেশ্যে ময়মনসিংহে এনে ব্রম্মপুত্র নদীতে ভাসিয়ে দেওয়া হয়েছিলো। কোতোয়ালী থানা পুলিশ দীর্ঘ তদন্ত ও তথ্য বিশ্লেষণের পর অবশেষে উন্মোচিত হয়েছে, এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের রহস্য।
মামলার এক নম্বর আসামি রায়হান এবং দ্বিতীয় আসামি ইয়াসিন তাদের নিজ বাসায় পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী ভুক্তভোগীকে হত্যা করে। এরপর ঘটনা ধামাচাপা দিতে লাশ গাড়িতে করে বিদ্যাগঞ্জ ঘাট এলাকায় নিয়ে আসে। সেখানে লাশের পেট কেটে নদীতে ডুবিয়ে দেওয়া হয়, যাতে লাশ ভেসে না উঠে এবং পরিচয় শনাক্ত করা সম্ভব না হয়।
কিন্তু বিধিবাম তাদের সেই পরিকল্পনা সফল হয়নি।
বিদ্যাগঞ্জ এলাকায় নদীতে ভাসমান লাশ উদ্ধারের পর সদর কোতোয়ালি মডেল থানায় একটি ‘ক্লু-লেস’ হত্যা মামলা রুজু হয়। মামলাটি শুরু থেকেই সংবেদনশীল ও চ্যালেঞ্জিং ছিল।
তদন্ত কাজ পরিচালনা করেন এস আই মাহাবুব এবং সহযোগিতা করেন এ এস আই হুমায়ুন কবির।
সদর সার্কেল অফিসার এবং ওসি মোঃ শিব্বিরুল ইসলাম এর সরাসরি তদারকি ও দিকনির্দেশনায় মামলার তদন্ত প্রতিটি ধাপে ধাপে অগ্রসর হয়। মিলে লাশের পরিচয়। নিহতের নাম আবু সাইদ।
গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ, প্রযুক্তিগত বিশ্লেষণ এবং মাঠ পর্যায়ের অভিযানের মাধ্যমে অবশেষে গ্রেফতার করা হয় আসামি রায়হান ও ইয়াসিনকে।
গ্রেফতারের পর উভয়েই হত্যাকাণ্ড এবং লাশ নদীতে ডুবিয়ে দেওয়ার ঘটনা স্বীকার করেছে।

সংবাদ টি শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved
Design BY POPULAR HOST BD