ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সম্মলনকে ঘিরে নৌকার বিরোধীতা কারীরাই পদের জন্য অতিথ কর্মকান্ডের গা ডাকতে হুমরি খেয়ে লাগছে। এরই অংশ হিসেবে১৯৯৬ সালে নৌকা প্রতীক নিয়ে মোঃ আবদুছ ছাত্তার যখন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহন করেন তখন নির্বাচনী প্রচারণা কথা প্রচারণায় যোগ নাদিয়ে বরং চিংড়ি মাছের নির্বাচন করেছিল হাসিম উদ্দিন আহমেদ গংরা। সেই নির্বাচনে আবদুছ ছাত্তার নৌকা প্রতিকে ব্যাপক জনসমর্থনে ঠিকই সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এরই ধারাবাহিকতায় ২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জননেত্রী শেখ হাসিনা আবারও যখন আবদুছ ছাওার কে ভালবেসে নৌকা প্রতিকে মনোনীত করে তখন উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি হাসিম উদ্দিন আহমেদ সহ সাফায়েত হোসেন ভূঞা,(অব্যাহতি প্রাপ্ত )সাফির আহমেদ, দুলাল ভূঞা (অব্যাহতি প্রাপ্ত), প্রমুখ বিদ্রোহী নেতাদের নিয়ে নৌকা প্রতীক কে পরাজয় করতে শপথ গ্রহন করে ও স্বতন্ত্র প্রার্থী সৌমেন্দ্র কিশোর চৌধুরীর ঘড়ি প্রতীকে নির্বাচন করে নৌকাকে ভরাডুবি করে গংরা।২০০১ সালের নৌকার তথা জননেএী শেখ হাসিনার পক্ষে উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি ও বীর মুক্তিযোদ্বা আবদুল খালেক শাহ ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও নির্বাচনী প্রচারনার এক নিষ্টভাবে দায়িত্ব পালন করেন। তারই সুযোগ্য সন্তান উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক হতে চান একেএম হারুন অর রশিদ। তিনি উপজেলা আওয়ামীলীগের যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে।তবে পরিতাপের বিষয় নৌকার বিদ্রোহীরা গত পৌরসভা নির্বাচনে উপজেলা ছাএলীগের সাবেক সভাপতি আব্দুল জলিল নারিকেল গাছ মার্কার পক্ষে ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে হাসিম উদ্দিনের আহমেদ এর সন্তান হারিছ উদ্দিন আহমেদ চশমা প্রতিক নিয়ে বিদ্রোহী প্রার্থি হিসেবে স্বতন্ত্র নির্বাচন করে । তার ছোট ভাই সাফির আহমেদ দুটি নির্বাচনী ইউনিট পরিচালনা করে এবং জেলা আওয়ামিলীগ কতৃক হারিছ উদ্দিন আহমেদকে বহিস্কার করা হয়। সাফির আহমেদ সহ সেরকম কতিপয় বিদ্রোহী নেতা ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে সাধারন সম্পাদক পদে প্রার্থি হয়েছেন। ঈশ্বরগঞ্জ তৃণমূল নেতাকর্মিদের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের কাছে প্রশ্ন জননেত্রীর নির্দেশ অমান্য কারীরা এই সাহস তারা কোথায় পায়? এমন বিতর্কিত নেতাকর্মিদের বাদ দিয়ে ত্যাগী নেতাকর্মিদের দ্বারা উপজেলা আওয়ামীলীগের কমিটি গঠন করা হলে দেশরত্ন শেখ হাসিনার হাত শক্তিশালী হবে বলে আশা তৃণমূল নেতা কর্মিদের আশা।মীর জাফর, মোস্তাক গং ছাড়া দল গঠনের জোর দাবি প্রাণের আওয়ামী লীগের নেতাকর্মিদের।এরকম লোকগুলিই সুযোগ সন্দ্বানী গিরগিটির ন্যায় রং পাল্টিয়ে আওয়ামী সুবিধা নিয়ে ত্যাগী আওয়ামী নেতাদের পিছনে রাখে। এব্যাপারে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তৃনমলের এক নেতা বলেন বলেন আওয়ামী পরিবার ও ত্যাগী নেতাদের দিয়ে কমিটি গঠন করলে জননেএী শেখ হাসিনার হাত তথা আওয়ামীলীগ আরো শক্তিশালী হবে।