ময়মনসিংহের আনন্দ মোহন সরকারী কলেজের ইসলামের
ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগে অনার্স ২য় বর্ষের শিক্ষাথর্ী কেয়া আক্তার বঁচিতে চায়। তার দুটো কিডনিই নষ্ট হয়ে গেছে।
ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়ার ৭ নং বাক্তা ইউনিয়নের নিশ্চিতপুর গ্রামের দিন মুজুর আবুল হোসেন হাড়ভাঙ্গা পরিশ্রম করে সংসার চালায়।এর পরও দেখে স্বপ্ন। দিনমুজুর বাবা তার একমাত্র মেয়ে কেয়া আক্তারকে লেখাপড়া শিখিয়ে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত করবে। পিতার উৎসাহে কেয়াও স্বপ্ন দেখছিল লেখাপড়া শিখে একটা চাকরি করে মা বাবার অভাবের সংসারের হাল ধরবে। কিস্তু মাঝপথে এসে থেমে যায় কেয়ার সে স্বপ্ন।
ময়মনসিংহের সরকারী আনন্দ মোহন কলেজের ইসলামের
ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগে অনার্স ২য় বর্ষে লেখাপড়া চলাকালীন সময়ে কেয়া অসুস্থ হয়ে পড়ে।ডাক্তারের কাছে জানতে পারে তার দুটো কিডনি নষ্ট হয়ে গেছে। প্রতি সপ্তাহে দু’বার কিডনি চিকিৎসায় ডায়ালাইসিস করতে হয়। তার বাচার একমাত্র পথ কিডনি ট্রান্সফার। কেয়ার কিডনি ট্রান্সফারে স্থানীয় গ্রামবাসীর সহযোগীতার হাত বাড়ায়। মা সাজেদা বেগমের কিডনি পরীক্ষা করানো হলে তার সাথে ম্যাচিং হয়ে যায়। ট্রান্সফার করতে হবে মায়ের কিডনি মেয়ে কেয়ার দেহে। দিনমুজুর বাবার বসত ভিটা ছাড়া নেই আর কিছুই নেই। কিডনি ট্রান্সফারে লাখ লাখ টাকার দরকার। বিত্তবান মানুষের কাছে সহযোগিতা চেয়েছে সরকারী আনন্দ মোহন কলেজের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগে ২য় বষের শিক্ষাথর্ী কেয়া আক্তার। কেয়ার বিশ্বাস সকলে তার প্রতি সদয় হয়ে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিবে এবং আল্লাহর দয়ায় সকলের সহযোগিতায় ভালো হয়ে সেযেন তার স্বপ্নটা পূরন করতে পারে। কেয়া তার চিকিৎসায় সাহায্য পাঠাবার অনুরোধ জানিয়ে বিকাশ
পার্সোনাল নাম্বার দিয়েছে – ০১৭৭৮০৮৯১৬৯।গ্রামবাসীর সহযোগীতার হাত বাড়ায়। মা সাজেদা বেগমের কিডনি পরীক্ষা করানো হলে তার সাথে ম্যাচিং হয়ে যায়। ট্রান্সফার করতে হবে মায়ের কিডনি মেয়ে কেয়ার দেহে। দিনমুজুর বাবার বসত ভিটা ছাড়া নেই আর কিছুই নেই। কিডনি ট্রান্সফারে লাখ লাখ টাকার দরকার। বিত্তবান মানুষের কাছে সহযোগিতা চেয়েছে সরকারী আনন্দ মোহন কলেজের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগে ২য় বষের শিক্ষাথর্ী কেয়া আক্তার। কেয়ার বিশ্বাস সকলে তার প্রতি সদয় হয়ে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিবে এবং আল্লাহর দয়ায় সকলের সহযোগিতায় ভালো হয়ে সে যেন তার স্বপ্নটা পূরন করতে পারে। কেয়া তার চিকিৎসায় সাহায্য পাঠাবার অনুরোধ জানিয়ে বিকাশ পার্সোনাল নাম্বার দিয়েছে – ০১৭৭৮০৮৯১৬৯।গ্রামবাসীর সহযোগীতার হাত বাড়ায়। মা সাজেদা বেগমের কিডনি পরীক্ষা করানো হলে তার সাথে ম্যাচিং হয়ে যায়। ট্রান্সফার করতে হবে মায়ের কিডনি মেয়ে কেয়ার দেহে। দিনমুজুর বাবার বসত ভিটা ছাড়া নেই আর কিছুই নেই। কিডনি ট্রান্সফারে লাখ লাখ টাকার দরকার।বিত্তবান মানুষের কাছে সহযোগিতা চেয়েছে সরকারী আনন্দ মোহন কলেজের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগে ২য় বষের শিক্ষাথর্ী কেয়া আক্তার। কেয়ার বিশ্বাস সকলে তার প্রতি সদয় হয়ে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিবে এবং আল্লাহর দয়ায় সকলের সহযোগিতায় ভালো হয়ে সে যেন তার স্বপ্নটা পূরন করতে পারে। কেয়া তার চিকিৎসায় সাহায্য পাঠাবার অনুরোধ জানিয়ে বিকাশ পার্সোনাল নাম্বার দিয়েছে -০১৭৭৮০৮৯১৬৯।