1. admin@mymensingherkhobor.com : admin :
  2. amin@mymensingherkhobor.com : Amin :
  3. info@mymensingherkhobor.com : Aziz :
  4. editor@mymensingherkhobor.com : Editor :
  5. info.popularhostbd@gmail.com : PopularHostBD :
মাদক সম্রাঙ্গী মুক্তার হাত ধরে কতিপয় পুলিশ অফিসার এখন কোটিপতি! - দৈনিক ময়মনসিংহের খবর
বুধবার, ২৬ মার্চ ২০২৫, ০৩:১৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
মিল্টনের উদ্যোগে হাজীবাড়ি মোড় চৌরঙ্গীর মোড় বাইলেনে দোয়া ও ইফতার ময়মনসিংহ মহানগরে যুবদলের ইফতার বিতরণ ফুলবাড়ীয়া থানা পুলিশ প্রশাসনের উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া বোররচরে জামায়াতে ইসলামী দলের উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল ময়মনসিংহ-শেরপুর ৪ লেন মহাসড়ক: নির্মানে অনিয়মের মধ্যে চলছে মাটি কাটা কাজ  মিল্টনের উদ্যোগে এসএ সরকার রোডে দোয়া ও ইফতার ময়মনসিংহ রেঞ্জের সম্মানিত ডিআইজি ও অতিরিক্ত ডিআইজি বদলী জনিত বিদায়ী সংবর্ধনা প্রদান” জুলাই আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শহীদ আবু সাঈদ এর পরিবার’কে সেনাপ্রধান কতৃর্ক আর্থিক সহায়তা  নেত্রকোনার পূর্বধলা নারী দোকানীর উপর হামলা, লুটপাট ও ভাংচুরের অভিযোগ ময়মনসিংহ সদরে আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক বিশেষ সভা অনুষ্ঠিত

মাদক সম্রাঙ্গী মুক্তার হাত ধরে কতিপয় পুলিশ অফিসার এখন কোটিপতি!

স্টাফ রিপোটার ::
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২২
  • ৪৯৫ বার পড়া হয়েছে

ময়মনসিংহঃ বি,বাড়িয়ার মুক্তা, স্বামীর সুত্রে ময়মনসিংহে বসবাস করে প্রতিমাসে প্রায় কোটি টাকার গাজা ও ইয়াবা ময়মনসিংহে আনছেন। তার সাথে সখ্যতা গড়ে কতিপয় পুলিশ অফিসার এখন কোটিপতি বনে গেছেন। প্রশাসনিক একটি সুত্রে প্রযুক্তি ব্যবহারে পুলিশ অফিসারদের বহুবার যোগাযোগের প্রমান দেখা গেছে। মাদক সম্রাঙ্গী মুক্তা ময়মনসিংহ জেলায় বিভিন্ন থানার পুলিশের কাছে একটি পরিচিত নাম। একাধিকবার পুলিশের হাতে ধরা পড়ে নাম পরিবর্তনও করেছেন। তাকে নিয়েই আজ এই অনুসন্ধানী প্রতিবেন এর আংশিক।

ময়মনসিংহ অঞ্চলের মাদক সম্রাট সুজাতকে পুলিশের কে নাচিনে? সুজাতের শাশুরী মাদক সম্রাঙ্গী মুক্তা। তার আরেটি নাম হচ্ছে নাজমা। তার দেশের বাড়ি বি,বাড়িয়ার নয়নপুর বাজার (নয়নপুর)।তার বাবার নাম ইউনুছ মিয়া। মায়ের নাম আনোয়ারা, তিনিই বি,বাড়িয়ার কসবা থেকে গাজা ও ইয়াবা পাঠান। মুক্তার আরেক সহোদর ভাই মোঃ হাবিবুর রহমান উরফে ছোটন গাজা ও ইয়াবা মুক্তার কাছে পৌছে দিতো। সে র‌্যাবের হাতে ৪০ কেজি গাজাসহ আটক হন। ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ থানার মামলা নং ৪ আগষ্টের ৫ তারিখ। ময়মনসিংহে চাপা গুঞ্জন আছে সুজাত এখন আটক আছে ঢাকা ডিবি’তে। তাকে ৭০ কেজি আটক গাজার অভিযোগে ডিবি আটক করে রেখেছে বলেই প্রচার হচ্ছে। মাদক সম্রাঙ্গী মুক্তা তার মেয়েকে বলেছে, সাংবাদিকের নিউজ ডিলিট করলেই সে সুজাতকে ছাড়িয়ে দিবে! কত বড় মাফিয়া ডন? এই মাদক ব্যবসায়ী মুক্তা!

মুক্তার এক বিডিআরের সাথে বিয়ে হয়ে সে তারাকান্দা থানা এলাকায় রাজধারিকেল গ্রামে আসেন। সেখানে গাজা সরবরাহকারী মুক্তার কামলা (শ্রমিক) জজ মিয়ার সাথে পরিচয় ঘটে। পরে মুক্তা তার হাত ধরে ঘর ছাড়েন এবং বিয়ে করেন। স্বামীকে সে মোটর সাইকেল কিনে দেন। বাড়ি ছেড়ে তিনি কুদালধর এলাকায় থাকতেন। মাদক ব্যবসার কথা জানাজানি হওয়ার পর স্থানীয় জনগন তাকে আটক করে। তখন তারাকান্দা থানার এএসআই রুবেলের সহায়তায় ছাড়া পান। এর পরে মুক্তা এখান থেকে বাসা ছেড়ে অন্যত্র চলে যান। মাদক সম্রাঙ্গী মুক্তার প্রতিটি চালানে ৫০ থেকে ২শ কেজি গাজা থাকে বলে সুত্র জানায়। তিনি ৩/৪টি স্থানে গাজা রাখেন।

 

ময়মনসিংহ জেলার তারাকান্দা থানা এলাকা, গৌরীপুর থানা এলাকা, ঈশ্বরগঞ্জ থানা এলাকা ও ময়মনসিংহ কোতোয়ালী মডেল থানা এলাকায় বিভিন্নস্থানে গাজা ও ইয়াবা রাখেন। যাদের বাড়িতে গাজা ও ইয়াবা রাখেন তাদের প্রায় সবাই পুলিশের সোস বলে এলাকায় পরিচিত। উল্লেখিত থানা এলাকায় প্রায় ৪০ জন কর্মচারী রয়েছে মুক্তার। বিশেষ করে রাতে বা দিনে সিএনজি দিয়ে গাজা ও ইয়াবা ক্রেতাদের কাছে মাদক পৌছে দেয়া হয়। তাদের চুক্তিকরা এবং নিজস্ব সিএনজি রয়েছে বলে সুত্র জানায়। কতিপয় পুলিশের সাথে রয়েছে তাদের দহরম মহরম সম্পর্ক। মুক্তার মাদক ব্যবসায় টাকার জোগান দিয়ে কতিপয় পুলিশ অফিসার এখন কোটিপতি বনে গেছেন বলে এশাধিক সুত্র জানায়। ফলে মুক্তাকে অনেক পুলিশ অফিসার আটক করতেও ভয় পান বলে গুঞ্জন রয়েছে পুলিশের মাঝেই।

সংবাদ টি শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved
Design BY POPULAR HOST BD