ডিপ্রেশন কমানোর জন্য পরিবারের সাথে সময় কাটালে কিছুটা হালকা লাগে” ডিপ্রেশন থেকে বাঁচার জন্য অনেকে সুইসাইড করে, তবে আত্মহত্যাই আসল পথ না। ইহকাল পরকাল দুটোই নিজের ইচ্ছে হারানো। ইদানিং সুইসাইডের সংখ্যা বেশি, ছোট ছোট বাচ্চা গুলি সুইসাইড করছে। চিঠি লিখে যাচ্ছে বাবা মাকে। পরিবারের অশান্তির জন্য সুইসাইড করছে এর ছোট সমাধান তারা করতে পারে না। তারা ভাবে না সুইসাইড করার পর তাদের কি অবস্থা হবে, আল্লাহ তাদের এই কাজের জন্য কতো ভয়ানক উপহার দিবেন। মাঝ রাতে উঠে আল্লাহর কাছে তারা বলে না হে পরোয়ার দিগার আপনি আমাকে মাফ করে রহমতের চাদর দিয়ে আমাকে শান্ত করুন। হে আমার সৃষ্টিকর্তা আপনি আমাকে রক্ষা করুন, হে আমার অভিভাবক আমার রুজিরোজগারের ব্যবস্থা করে দিন।
যে রব আমাদের এতো নেয়ামত দিয়েছেন সেই রবের সামন্য পরীক্ষায় আমরা হতাশ হয়ে পরি “, অনেক শিক্ষক বইয়ের বাইরে বাচ্চাদের অংক দিয়ে থাকেন বুদ্ধি যাচাইয়ের জন্য , আর বাচ্চারা চেষ্টা করে না পারলে শেষে সেই অংক করেতে দেওয়া শিক্ষকের কাছেই সমাধান এর জন্য যায়, কারন অংকের সমাধান শুধু সেই শিক্ষকের মতো করে তিনিই সমাধান করতে পারবেন। কারন অংকটা তিনিই দিয়েছে, সেটার সমাধান শুধু তার কাছেই। তাহলে আমরা এটা কেনো বুঝি না, যে পরীক্ষা আল্লাহ প্রদত্ত সেই পরীক্ষার সমাধান শুধু মহান আল্লাহই করতে পারবে। নামাজে বসে সমস্যার সমাধান খুজি না, আল্লাকে কেবল ইবাদতের মাধ্যমেই পাওয়া যায়, আর ইবাদতের প্রধান মাধ্যমই হলো নামাজ। আমরা নামজে না বসে , সুইসাইডের প্ল্যান করি। কখনো পিস্তল, কখনো বিষ খেয়ে, কখনো গলায় দড়ি দিয়ে। এটা কিন্তু কোন সাজেশন না , আমাদের মধ্যবিত্ত পরিবারের বন্ধু গুলি সব সময় বেকারত্বের হতাশায় ভুগতো, সবাইকে একটা কথাই বলতাম।