ময়মনসিংহ সদরের পাড়ালক্ষির আগলী মৌজায় ২৬ শতাংশ জমি প্রত্যেক সম্পত্তির মালিক সাইফুল ইসলাম দুলাল পিতা তালেব শেখ 2006 সালে সাপ কাওলা বিক্রি করার পর দখল বুজাইয়া দেন।শাহজাহান মিয়াকে শাহজাহান মিয়া দখলে থাইকা 2015 সালে সাব কবলা বিক্রি করেন ক্রেতা রফিকুল ইসলাম গং মিলে একটি বাগান করেন। বেশ কয়েক বছর পর বাগানের গাছ গুলো মনোরম পরিবেশের সৃষ্টি করে।এখন উক্ত জমি জুয়েলগং দাবী করায় জটিল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
অভিযোগে জানাযায়, পাড়ালক্ষির আগলী মৌজায় ২৬ শতাংশ জমি সাইফুল ইসলাম দুলাল বিক্রি করার পর গত ২০০৬ ইং সালে মোঃ শাহজাহান মিয়া,পিতা-মৃতঃ সিরাজ আলী, সাং-চর গোবিন্দপুর, থানা-কোতোয়ালী জেলা-ময়মনসিংহ নিকট হইতে ক্রয় করেন। পরবর্তীতে ২০১৫ ইং সালে উক্ত জমিতে ক্রেতাগন কাটা তারের বেড়া দিয়া সাইন বোর্ড স্থাপন করিয়া ৫০০ গাছ পালা রোপন করেন।বর্তমানে উক্ত জমি ক্রেতাগন ভোগ দখলে আছে এবং গাছপালা বড় হইতেছে।কিন্তু সাইফুল ইসলাম দুলাল যে জমি বুঝাইয়া দিয়াছে তাহার মালিক তার ভাতিজা মোঃ জুয়েল গং দাবী করে আসছে ।ক্রেতাদের প্রকৃত ক্রয় করা জমি সাইফুল ইসলাম দুলাল এর দখলেই আছে। ক্রেতাদের দখলে থাকা জমি ফেরৎ নিয়া তাদের ক্রয়করা জমি ফেরৎ দিতে বলা হইলে সাইফুল ইসলাম দুলাল তালবাহানা করে সময় ক্ষেপন করে।সাইফুল ইসলাম দুলাল কে বার বার বলা সত্বেও ক্রেতাদের দখলে থাকা জমি ফেরৎ গ্রহন না করিয়া ক্রেতাদের প্রকৃত ক্রয়করা জমি বুঝাইয়া দিতেছেনা।ফলে ক্রেতাদের পরিবারের লোকজন ভবিষ্যতে ক্রয়করা জমিতে প্রবেশ করতে চাইলে জুয়েলগংরা বাধা দিতে পারে এবং খুন জখমের দাঙ্গা হাঙ্গামার আশংকা বিদ্যমান আছে।এর প্রতিকার চেয়ে রফিকুল ইসলাম ময়মনসিংহ কোতোয়ালী মডেল থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন।