উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্য,বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ চেয়ারম্যান, প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সাবেক সভাপতি,পাবনা জেলা ছাত্রলীগ
সাবেক সভাপতি,পাবনা জেলা আওয়ামী যুবলীগ অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ সাবেক, কমিশনার, দুর্নীতি দমন কমিশন সাবেক স্বতন্ত্র পরিচালক,ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের পরবর্তী (২২ তম) রাষ্ট্রপতি হিসেবে বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন চুপ্পু কে দলীয়মমনোনয়ন প্রদান করেছেন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং আওয়ামী লীগের পার্লামেন্টারি পার্টির প্রধান জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এই মনোনয়ন চূড়ান্ত করেছেন।
জনাব শাহাবু্দ্দিন চুপ্পু পেশায় সুপ্রীম কোর্টের একজন আইনজীবী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্য। তিনি ১৯৪৯ সালে পাবনায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ইতিপূর্বে জেলা ও দায়রা জজ এবং দুর্নীতি দমন কমিশনের একজন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ১৯৭১ সালে পাবনা জেলার স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আহবায়ক ছিলেন এবং মহান মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৮২ সালে বিসিএস (বিচার) বিভাগে যোগদান করেন এবং ১৯৯৫ সালে জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব হিসেবে নির্বাচিত হন। তিনি বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় আইন মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিযুক্ত সমন্বয়কারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ২০০১ সালের সাধারণ নির্বাচন পরবর্তী সময়ে বিএনপি-জামাত জোটের নেতা কর্মীর দ্বারা সংঘটিত হত্যা, ধর্ষণ ও লুণ্ঠন এবং মানবতা বিরোধী কর্মকাণ্ডের অনুসন্ধানে গঠিত বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশন এর চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
তিনি ছাত্রজীবনে পাবনা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এবং ১৯৭৪ সালে পাবনা জেলা আওয়ামী যুবলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন । ১৯৭৫ সালে সংঘটিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যাকাণ্ডের পর তিনি কারাবরণ করেন। তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সর্বশেষ জাতীয় কাউন্সিলে নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ব্যক্তিগত জীবনে এক পুত্র সন্তানের পিতা এবং তার স্ত্রী প্রফেসর ড.রেবেকা সুলতানা সরকারের সাবেক যুগ্ম সচিব ছিলেন।