:: নাম মো : খোরশেদ আলম। বংশগত ভাবে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করে আসছে। ময়মনসিংহ রেল জংশনে রয়েছে তার বৈধ দোকান। রেল কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদনে তার নামে বরাদ্দ রয়েছে কেবিনের শতাধিক বর্গফুটের দোকান। রেলওয়ে স্টেশন এলাকার ভেন্ডারদের রয়েছে সংগঠন। সেখানেও দায়িত্ব পালন করছেন। দেখছেন তাদের সুবিধা অসুবিধা।
সম্প্রতি এক শ্রেনীর চাদাবাজ তাদের উপর জুলুম করছে। চাচ্ছে টাকা নয়তো বিনা টাকায় খেয়ে যেতে চায়। রেলওয়ে জমিতে অবৈধ ভাবে পরিত্যক্ত ভিবিন ও বস্তি বানিয়ে বসবাস করা সন্ত্রাসী এখন রেল বিভাগের গলার কাটা হয়ে দাড়িয়েছে। লেখাপড়া নাজানা এই কতিথ সাংবাদিক ও ছিটকে মাস্তান চুরি করে রেলের সামগ্রী। বিশাল স্টেশন এলাকায় এই ছিটকে চোরের নাম ডাক আছে। পাশাপাশি কার্ড করে নিয়েছে সংবাদ পত্রের। খুজ নিয়ে জানা যায়, সে স্থানীয় একটি বিতর্কিত সংবাদ পত্রের সোর্স হিসেবে কাজ করে।
ময়মনসিংহ রেল জংশনে অনুমোদন করা বে কয়েকজন ভেন্ডার রয়েছেন। তারা স্টেশন একালায় পুলিশের ও যাত্রীদের সহায়ক হিসেবে কাজ করেন। যে কারনে অপরাধ প্রবনতা স্টেশন এলাকায় কম। ভেন্ডার খোরশেদ আলম রাজনীতির পাশাপাশি সমাজ সেবক।
স্টেশন এলাকার বাহিরে কোয়াটার ও পরিত্যক্ত জমিতে কিছু লোক অস্থায়ী ভাবে দোকান পাট করে থাকে। কেউ ভ্যানে কেউ রাস্তায় বসে। এখানে জনৈক তসলিম নামের এক ব্যক্তি চাদা দাবী করে আসছে। জি আর পি পুলিশের কাছে দোকানীরা নালিশ করায় হিতে বিপরিত হয়ে দাড়িয়েছে। সে নিজে ও তার বিতর্কিত বোন এর নাম ব্যবহার করে বিব্রতকর সংবাদ প্রকাশ করেছেন। এই চাদাদের বিরুদ্ধে সক্রিয় হচ্ছে অস্থায়ী ব্যবসায়ী, ঘটতে পারে অপ্রীতিকর ঘটনা।