আমি বিপ্লব মজুমদার, দলের দুঃসময়ে ৮৯,৯০,৯১ মরহুম জননেতা জালাল উদ্দীন তালুকদার আমাকে ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্ব দিয়েছিলেন। আমি ও আমরা জিরো থেকে নেত্রকোনার দূর্গাপুরের ছাত্রলীগ কে হীরুতে পরিনত করতে পেরেছিলাম।আমাদের নেতৃত্বে হাজারো কর্মী নেতা সৃষ্টি হয়েছিল ছাত্রলীগের। রাজনীতি বিদ্যায় (রাষ্ট্রবিজ্ঞান )আনন্দমোহন কলেজ থেকে অনার্স,মাষ্টার্স করার পরও চাকরি তে যা-ই নাই। জেল, জুলুম হুলিয়া বাড়ী ছাড়া থাকতে থাকতে কখন যে চাকুরী করার বয়স চলে গেছে টের পায়নি।নেত্রকোনা -১ আসনের সাবেক এমপি মোস্তাক আহমেদ রুহী সাহেব আমাকে দূর্গাপুর উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক হিসেবে উনার সময় দায়িত্ব দিয়েছিলেন। আমি সততা নিষ্টা আর আন্তরিকতা নিয়ে মাত্র তিন মাসের মধ্যে দূর্গাপুর উপজেলার ৭২ টি ওয়ার্ডে সাত টি ইউনিয়ন এ ও দূর্গাপুর পৌরসভায় কাউন্সিলের মাধ্যমে কমিটি দিয়েছি। যা নিয়ে কোন বিতর্ক নাই। কারন আমি সাংগঠনিক ভাবে ট্রেনিং প্রাপ্ত কর্মী। নেত্রকোনা জেলার দূর্গাপুর উপজেলার আওয়ামী যুবলীগের আহবায়ক হিসেবে সফল সাংগঠনিক নেতা হিসেবে তদানিন্তন কমিটির জেলা ও কেন্দ্রীয় কমিটি থেকে ধন্যবাদ, জানিয়ে অভিনন্দন পত্রও পেয়েছি। বর্তমানে আওয়ামীলীগ এ আছি। আওয়ামীলীগের নতুন সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন তাদের কে আবারও অভিনন্দন। আমিও সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী ছিলাম, দূঃভাগ্য আমার তা- হয় নাই। আপনারা আমাকে যে পদের যোগ্য মনে করেন সেই পদে আমি থাকবো। আমি আওয়ামী লীগের ঘরের, আওয়ামীলীগ আমার বংসে কোন রাজাকার নাই। আমি একজন ভাষা সৈনিক ও বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদকারী প্রতিরোধ যুদ্ধার সন্তান। শুরু করেছি ছাত্রলীগ দিয়ে শেষ করবো আওয়ামীলীগ দিয়ে, পদ পেলেও করবো না পেলেও করবো।কারন আমার রক্তে, চেতনায় আর বিশ্বাস এ জাতীর পিতার রেখে যাওয়া দল বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ। জয়বাংলা