ময়মনসিংহের ধোবাউড়া উপজেলার কাঠালকুচি গ্রামের, মৃত আব্দুর রশিদের মেয়ে তাছলিমা আক্তারের(৩০) বিরুদ্ধে, সাত মাসের বাচ্চা গর্বপাতের অভিযোগ ওঠেছে। অভিযোগে উল্লেখ, গত ২০২০ সালে তাছলিমাকে দ্বিতীয় বিয়ে করেন,নেত্রকোনার দূর্গাপুর উপজেলার গন্ডাবেড় গ্রামের মোঃ হারুন মিয়া(৪০)। বিবাহের পর থেকে ই, স্বামী হারুনের ব্যবসার টাকা পয়সা যেমনি তেমনি ভাবে নষ্ট করে আসছিলেন স্ত্রী তাছলিমা! স্বামী হারুন মিয়া , স্ত্রী তাছলিমা কে সংযমী হওয়ার অনুরোধ করেও কোন ফল পাননি। এক পর্যায়ে তাছলিমা তার পিত্রালয়ে চলে যান, সেখানেও তার সমস্ত খরচ বহন করেন স্বামী হারুন মিয়া। একপর্যায়ে তাছলিমার গর্বে স্বামী হারুন মিয়ার সন্তান জন্ম নেয় কিন্তু হারুনের বাড়িতে কখনো ই থাকতে চাননি স্ত্রী তাছলিমা আক্তার। দিন দিন হারুন -তাছলিমার সম্পর্কের অবনতি হতে থাকে, পরে তাছলিমার গর্বে থাকা হারুনের সাত মাসের বাচ্চা নষ্টের হুমকি দেন স্ত্রী তাছলিমা আক্তার। এতে স্বামী হারুন মিয়ার সন্দেহ হলে গত ১৮ নভেম্বর ২০২২ ইং শুক্রবার তাছলিমা আক্তারের বাড়িতে যান হারুন মিয়া। সেখানে গিয়ে হারুন মিয়া জানতে পারেন, তাছলিমার মাতা জুলেখা বেগম এবং পল্লী চিকিৎসক নামে খ্যাত পূর্বধলার শিউলি আক্তার এর সহযোগিতায় ঔষধ প্রয়োগ করে বেআইনিভাবে সন্তানটি নষ্ট করা হয় বলে স্হানীয়রা জানান।এ বিষয়ে জেলা ময়মনসিংহের বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট ধোবাউড়া ৫নং আমলী আদালতে, মোঃ হারুন মিয়া বাদী হয়ে একটি মামলা করেন। যার মোকদ্দমা নং ২১৩/২০২৩।
তবে বিষয় টি নিরপেক্ষ তদন্ত করে প্রতিবেদন দিতে ধোবাউড়া থানা পুলিশ কে আদেশ দিয়েছেন আদালত।